ই ক্যাপ ৪০০ খেলে কি হয়
ভিটামিন ই শরীরে এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে । ভিটামিন ই পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড ( যা কোষ ঝিল্লির উপাদান ) এবং অন্যান্য অক্সিজেন সংবেদনশীল উপাদান যেমন- ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি এর অক্সিডেশন প্রতিরোধ করে । ভিটামিন ই অভাবজনিত কারণে অপরিণত নবজাতকের ইডিমা , শরীরজ্বালা , থ্রম্বোসিস ও হিমোলাইটিক এ্যানিমিয়া হতে পারে । প্রাপ্তবয়স্ক এবং যে সব শিশুদের সিরাম টোকোফেরলের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম , তাদের ক্ষেত্রে ক্রিয়াটিনিউরিয়া , সিরোইড ডিপোজিসন , মাংসপেশীর দুর্বলতা , লোহিত কণিকার জীবনকালের হ্রাস অথবা পরীক্ষাগারে জারকের প্রভাবে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হিমোলাইসিস চিহ্নিত করা হয়েছে ।
- অন্ত্র হতে ভিটামিন ই অপর্যাপ্ত শোষণের কারণে , দেহে ভিটামিন ই এর অভাব পূরণে
- খাবারের সহিত পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড অধিক পরিমানে গ্রহণ করার জন্য অধিক ভিটামিন ই এর প্রয়োজনীয়তা পূরণে
- ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বর্ধনে এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে . থেরাপিউটিক ব্যবহারঃ
- ভিটামিন ই এর অভাবজনিত হিমোলাইটিক এ্যানিমিয়ার চিকিৎসায় .
- কার্ডিওভাসকুলার রোগে বিষাক্ত ধাতু দ্বারা সৃষ্ট বিষক্রিয়ায়
- হেপাটোটক্সিন বিষাক্ততায় - হিমোলাইটিক এ্যানিমিয়ায় . অক্সিজেন থেরাপি
- খাদ্য ঘাটতিজনিত অপুষ্টি প্রতিরোধে ।