ওরাডেক্সন এর উপকারিতা | ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম |ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম

ওরাডেক্সন এর উপকারিতা | ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম |ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম
Education Master
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

ওরাডেক্সন এর উপকারিতা | ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম |ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম 

ওরাডেক্সন এর উপকারিতা | ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম |ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম


আসছালামু আলাইকুম সম্মানিত পাঠকবৃন্দ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইটে স্বাগতম। প্রিয় পাঠক আসা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। বন্ধুরা বর্তমান সময়ে আমরা যে কোন তথ্যের জন্য গুগলে সার্চ করে থাকি। তাই ভিবিন্ন মেডিসিনের তথ্য জানার জন্য আমাদের গুগলের সাহায্য নিতে হয়। তাই তোমাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার মেডিসিনের তথ্য, মেডিসিনের দাম ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।




প্রিয় পাঠক আজকে আমরা তোমাদের ওরাডেক্সন ট্যাবলেট   এর কাজ কি - ওরাডেক্সন ট্যাবলেট এর ব্যবহার -  ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম  এই পোস্টে আলোচনা করবো। আপনি যদি ওরাডেক্সন ট্যাবলেট  এর কাজ কি - ওরাডেক্সন ট্যাবলেট এর ব্যবহার -  ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। তাহলে চলুন দেখে নেই  ওরাডেক্সন ট্যাবলেট এর কাজ কি - ওরাডেক্সন ট্যাবলেট  এর ব্যবহার - ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম 

ওরাডেক্সন এর উপকারিতা 

ওরাডেক্সন ট্যাবলেট এলার্জি: এ্যাজমা, এটপিক ডার্মাটাইটিস, ওষুধের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা, বিভিন্ন প্রকার রাইনাইটিস এবং সেরাম সিকনেস। এসব ক্ষেত্রে প্রচলিত সাধারণ চিকিৎসা কার্যকরী না হলে বা রোগ তীব্র মাত্রায় হলে ডেক্সোনেক্স নির্দেশিত।

কোলাজেন ডিজিজ: যেমন লুপাস ইরাইদেমাটোসাস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস।

চর্মরোগ: বুলাস ডার্মাটাইটিস হারপেটিফরমিস, এক্সফলিয়েটিভ ইরাইথ্রোডার্মা, মাইকোসি ফাংগয়েডস, পেমফিংগাস এবং তীব্র পর্যায়ে ইরাইদেমা মাল্টিফরমি (স্টিভেন জনসন সিন্ড্রোম)।

এন্ড্রোক্রাইন ডিজিজ: প্রাথমিক বা দ্বিতীয় পর্যায়ে এ্যাডরেনোকর্টিকাল ঘাটতি, জন্মগত এ্যাডরেনাল হাইপারপাসিয়া, ক্যানসারজনিত হাইপারক্যালসিমিয়া এবং ননসাপুরেটিভ থাইরয়েডাইটিস।

পরিপাকতন্ত্র জনিত সমস্যা: রিজিওনাল এন্টারাইটিস, আলসারেটিভ কোলাইটিস।

হেমাটোলজিক্যাল ডিজিজ: একোয়ার্ড (অটোইমিউন) হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়া, জন্মগত (ইরাইথ্রয়েড) হাইপোপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া, ইডিওপ্যাথিক থ্রম্বোসাইটোপেনিক পুরপুরা এবং সেকেন্ডাল থ্রম্বোসাইটোপেনিয়ায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি নির্দেশিত।

নিউপ্লাস্টিক ডিজিজ: লিউকেমিয়া এবং লিম্ফোমা ।স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা: মাল্টিপল ¯-রোসিসের তীব্র পর্যায়, মস্তিষ্কের প্রাথমিক অথবা মেটাস্টেটিক টিউমারের সাথে ইডিমা থাকলে, ক্রেনিওটোমি বা মস্তিষ্কের আঘাতে।

চক্ষু জনিত সমস্যা: টেম্পোরাল আর্টারাইটিস, ইউভিয়াইটিসহ এবং চোখের বিভিন্ন প্রদাহজনিত রোগ যেখানে স্থানীয়ভাবে কর্টিকোস্টেরয়েড কার্যকরী নয়।

কিডনী জনিত রোগ: ইডিওপ্যাথিক নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম বা লুপাস ইরাইদেমাটোসাস এ প্রস্রাবের নির্গমন বাড়াতে অথবা প্রোটিনিউরিয়া প্রতিরোধ করতে।

শ্বসনতন্ত্রের রোগ: বেরিলিওসিস, তীব্র আকারে যক্ষা হলে অন্যান্য ওষুধের পাশাপাশি, ইডিওপ্যাথিক ইউসিনোফিলিক নিউমোনিয়া, লক্ষণযুক্ত সারকয়েডোসিস।

রিউম্যাটিক ডিজিজ: তীব্র মাত্রায় বাতজনিত আথ্রাইটিস, তীব্র মাত্রায় রিউম্যাটিক কার্ডাইটিস, অ্যানকাইলোসিং স্পন্ডিলাইটিস, সোরিয়াটিক

আথ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আথ্রাইটিস, ডারমাটোমায়োসাইটিস, পলিমায়োসাইটিস, সিসটেমিক লুপাস ইরাইদেমাটোসাস।


ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম

ওরাডেক্সন ট্যাবলেট সাধারণভাবে রোগের ধরণ এবং রোগীর অবস্থার ওপর গ—কোকটিকয়েডের মাত্রা নির্ভর করে। ওষুধ শুরুর কয়েকদিনের মধ্যে আশানুরূপ ফলাফল না পেলে গ—কোকটিকয়েড চালিয়ে যাবার প্রয়োজন নেই। দীর্ঘমেয়াদী প্রয়োজনে সবচেয়ে কম মাত্রায় কার্যকরী পরিমান গ—কোকটিকয়েড সেব্য।

ট্যাবলেট:মি.গ্রা. থেকে ১০ মি.গ্রা. পর্যন্ত সেব্য ।

১। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে রোগীর প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিদিন ১ শিশুদের ক্ষেত্রে ০.০৩-০.২০ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন হিসেবে প্রতিদিন সেব্য।

২। কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে অস্থায়ীভাবে উচ্চ মাত্রায় ডেক্সামেথাসন সেব্য। পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী মাত্ৰা কমাতে হবে।

৩। সাপ্রেশন টেস্ট: সকাল ১১টায় ১ মি.গ্রা. ডেক্সামেথাসন দেয়া হয় এবং পরদিন সকালে পাজমা কর্টিসন পরিমাপ করা হয়। যে সমস্ত রোগীর ক্ষেত্রে কর্টিসনের পরিমান কমে না, ০.৫ মি.গ্রা. ডেক্সামেথাসন ৬ ঘন্টা পর পর ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত দেয়া হয়। পরবর্তীতে ৪৮ ঘন্টায় ২ মি.গ্রা. করে ৬ ঘন্টা পরপর দেয়া হয়। টেস্টের আগে, টেস্টের সময় এবং পরে ২৪ ঘন্টার প্রস্রাব পরীক্ষা করে ১৭ আলফা-হাইড্রোক্সিকটিকয়েডের পরিমাপ করা হয়। 

ইঞ্জেকশন:ডেক্সামেথাসন ইঞ্জেকশন ইন্ট্রাভেনাস (আইভি), ইন্ট্রামাস্কুলার (আইএম) অথবা লোকাল ইঞ্জেকশন হিসেবে প্রয়োগ করা যায়। ডেক্সামেথাসন ইঞ্জেকশন ইনফিউশন ফ্লুইড এর সাথে মিশ্রিত করে অথবা সরাসরি ইনফিউশন লাইনে প্রয়োগ করা যায়। অধিক মাত্রায় ৬২ শিরায় প্রয়োগ করা হলে কয়েক মিনিট ধরে প্রয়োগ করতে হবে। সাবকিউটেনিয়াস এডিপোস টিস্যুর এ্যাট্রফি প্রতিরোধ করার জন্য ইন্ট্রামাস্কুলার ইঞ্জেকশন গভীর মাংসপেশীতে প্রয়োগ করতে হবে।

যেহেতু গ—কোকটিকয়েড ইনফেকশন এর প্রতি প্রতিরোধকে কমিয়ে দেয়, তাই ইন্ট্রা-আর্টিকুলার ইঞ্জেকশন হিসেবে প্রয়োগের ক্ষেত্রে জীবাণুমুক্ত অবস্থা বজায় রাখতে হবে। ডেক্সামেথাসন বিভিন্ন ইনফিউশন ফ্লুইডের সাথে মিশ্রিত করা হলে এর কার্যকারিতা কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত অক্ষুণce থাকে। ইনফিউশন ফ্লুইড হিসেবে সোডিয়াম ক্লোরাইড ০.৯%, এনহাইড্রাস গ—কোজ ৫%, ইনভার্ট সুগার ১০%, সরবিটল ৫%, রিঙ্গার'স সলিউশন, হার্টম্যান'স সলিউশন (রিঙ্গার-ল্যাকটেট) ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।

রোগের তীব্রতা এবং রোগীর ওষুধের প্রতি সংবেদনশীলতার উপর নির্ভর করে ডেক্সামেথাসন ইঞ্জেকশন এর মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে সিস্টেমিক থেরাপি হিসেবে ০.০৫-০.২০ মি.গ্রা./কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে। জরুরী অবস্থায় (এনাফাইলেকসিস, একিউট সিভিয়ার অ্যাজমা, সেরেব্রাল ইডিমা) অধিক মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। প্রাথমিক মাত্রায় ১০-২০ মি.গ্রা. আইভি প্রয়োগ করতে হবে, তারপর ৬ মি.গ্রা. আইভি অথবা আইএম প্রতি ৬ ঘন্টা অন্তর প্রয়োগ করতে হবে। পর্যাপ্ত উপশমের পরপরই ব্যবহার মাত্রা ধাপে ধাপে কমিয়ে দিতে হবে।লোকাল থেরাপি-এর ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত মাত্ৰা সমূহ নির্দেশিতইন্ট্রা-আর্টিকুলারলিঃ ২-৪ মি.গ্রা. বড় এবং ০.৮-১ মি.গ্রা. ছোট অস্থিসন্ধিতে ইন্ট্রা-বারশালিঃ ২-৪ মি.গ্রা. টেনডন সিথ-এঃ ০.৪-১ মি.গ্রা. এ সকল ক্ষেত্রে ইনজেকশন্ ৩-৫ দিন হতে ২-৩ সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করা যেতে পারে।

বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

দীর্ঘমেয়াদী সেবনে নিম্নলিখিত প্রতিক্রিয়াসমূহ দেখা দিতে পারেঃএন্ডোক্রাইন এবং মেটাবলিক সমস্যা: কুশিং লাইক সিন্ড্রোম, হারসুটিসম, অনিয়মিত রক্তস্রাব, প্রিম্যাচিওর এপিফিসিয়াল ক্লোসার, সেকেন্ডারী এড্রেনোকটিকাল এবং পিটুইটারী আনরেসপনসিভনেস, গ্লুকোজ টলারেন্স কমে যাওয়া, নেগেটিভ নাইট্রোজেন এবং ক্যালসিয়াম ব্যালেন্স।

ফ্লুইড এবং ইলেকট্রোলাইট জনিত সমস্যা: সোডিয়াম এবং ফ্লুইড রিটেনশন, উচ্চরক্তচাপ, পটাসিয়াম ঘাটতি, হাইপোক্যালেমিক অ্যালকালোসিস।

• পেশী ও কঙ্কালতন্ত্র- এর উপর প্রভাব: মায়োপ্যাথি, পেট ফুলে যাওয়া, অস্টিওপোরোসিস, ফিমোরাল এবং হিউমোরাল হেডস্ এর এসেপ্টিক নেক্রোসিস।

• পরিপাকতন্ত্র- এর উপর প্রভাব: গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার, পারফোরেশন, রক্তপাত।

• ত্বক - এর উপর প্রভাব: দেরীতে ঘা শুকানো, ত্বকের এ্যাট্রফি, স্ট্রায়া, পেটেচি এবং ইকাইমোসেস, ত্বকের লালচে দাগ, অতিরিক্ত ঘাম, ব্রন।

• কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র - এর উপর প্রভাব: ইউফোরিয়া, অন্যান্য মানসিক সমস্যা, খিঁচুনী, শিশুদের ক্ষেত্রে সিউডোমটর সেরেব্রি এর সাথে বমি এবং পেপিলোইডিমা।

• চোখ - এর উপর প্রভাব: গ্লুকোমা, ইন্ট্রাঅকুলার প্রেসার বেড়ে যাওয়া, পোস্টেরিয়র সাবক্যাপসুলার ক্যাটারেক্ট।

• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রশমণ - এর উপর প্রভাব: সহজেই জীবাণু সংক্রমণের প্রবনতা, ত্বকের পরীক্ষা এবং টিকার কার্যকারিতা কমে যাওয়া।

ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম 

ওরাডেক্সন ট্যাবলেট প্রতি পিসের দামঃ১.১৫ টাকা



Tag:-ওরাডেক্সন এর উপকারিতা | ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম |ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম

إرسال تعليق

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.