Urox সিরাপ এর কাজ কি | Urox খাওয়ার নিয়ম | Urox সিরাপ এর দাম
আসছালামু আলাইকুম সম্মানিত পাঠকবৃন্দ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইটে স্বাগতম। প্রিয় পাঠক আসা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। বন্ধুরা বর্তমান সময়ে আমরা যে কোন তথ্যের জন্য গুগলে সার্চ করে থাকি। তাই ভিবিন্ন মেডিসিনের তথ্য জানার জন্য আমাদের গুগলের সাহায্য নিতে হয়। তাই তোমাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার মেডিসিনের তথ্য, মেডিসিনের দাম ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা তোমাদের Urox সিরাপ এর কাজ কি - Urox সিরাপ এর ব্যবহার - Urox সিরাপ দাম এই পোস্টে আলোচনা করবো। আপনি যদি Urox সিরাপ এর কাজ কি - Urox সিরাপ এর ব্যবহার - Urox সিরাপ দাম জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। তাহলে চলুন দেখে নেই Urox সিরাপ এর কাজ কি - Urox সিরাপ এর ব্যবহার - Urox সিরাপ দাম
Urox সিরাপ এর কাজ কি
Urox সিরাপ নাইট্রোফিউরানটোইন একটি ব্যাকটেরিয়া বিরোধী ওষুধ যা মূত্রনালীর সংক্রমণে সুনির্দিষ্ট। নাইট্রোফিউরানটোইন মূত্রে অতিমাত্রায় দ্রবীভূত হয় যা বাদামী বর্ণের মূত্রের জন্য দায়ী।
Urox খাওয়ার নিয়ম
Urox সিরাপ নাইট্রোফিউরানটোইন ট্যাবলেট (প্রাপ্তবয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে):মুত্রনালীর অজটিল সংক্রমণে: ৫০-১০০ মি.গ্রা. প্রতিদিন ৪ বার নিম্নতর মাত্রা নির্দেশিত। মূত্র জীবাণুমুক্ত হওয়ার পর ৭ দিন পর্যন্ত অথবা কমপক্ষে ৩ দিন চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।
• সংক্রমণকে দমিয়ে রাখার ক্ষেত্রে: মাত্রা কমিয়ে শোয়ার সময় ৫০-১০০ মি.গ্রা. মাত্রাই পর্যাপ্ত।
নাইট্রোফিউরানটোইন ক্যাপসুল: মুত্রনালীর তীব্র অজটিল সংক্রমণে: ৫০ মি.গ্ৰা. ক্যাপসুল দিনে চার বার ৭ দিন এর জন্য।
দীর্ঘমেয়াদী প্রশমন: ৫০-১০০ মি.গ্রা. দিনে একবার।
প্রোফাইল্যাক্সিস: ৫০ মি.গ্রা. করে দিনে ৪ বার এই সময়কালে এবং এর পরবর্তী ৩ দিনের জন্য।
নাইট্রোফিউরানটোইন এসআর ক্যাপসুল: প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ বছরের উপর শিশুদের ক্ষেত্রে:প্রতি ১২ ঘন্টায় ১টি করে ১০০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল ৭ দিনের জন্য।
মুত্র-জননালীর সার্জিক্যাল প্রোফাইল্যাক্সিস: ১টি করে ক্যাপসুল দিনে ২ বার শুরুর দিন থেকে পরবর্তী ৩ দিন এর জন্য।
নাইট্রোফিউরানটোইন সাসপেনশন: শিশুদের ক্ষেত্রে:প্রতিদিন ৫-৭ মি.গ্রা./কেজি ৪ টি বিভক্ত মাত্রায় নির্দেশিত।
(নাইট্রোফিউরানটোইন ১ মাস বয়সের নিচে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত)। শিশুদের জন্য নাইট্রোফিউরানটোইন ওরাল সাসপেনসনের ডোজ নিম্নে দেওয়া হলোঃ
• দৈহিক ওজন ৭ থেকে ১১ কেজি: ১/২ চা চামচ (২.৫মি.লি.) দিনে ৪ বার দৈহিক ওজন ১২ থেকে ২১ কেজি: ১ চা চামচ (৫মি.লি.) দিনে ৪ বার
• দৈহিক ওজন ২২ থেকে ৩০ কেজি: ১.৫ চা চামচ (৭.৫মি.লি.) দিনে ৪ বার দৈহিক ওজন ৩১ থেকে ৪১ কেজি: ২ চা চামচ (১০মি.লি.) দিনে ৪ বার। মূত্র জীবাণুমুক্ত হওয়ার পর ৭ দিন পর্যন্ত অথবা কমপক্ষে ৩ দিন চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। শিশুদের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার (সংক্রমকে দমিয়ে রাখা) ক্ষেত্রে প্রতিদিন ১ মি.গ্রা./কেজি একক মাত্রই অথবা ২টি বিভক্ত মাত্রই যথেষ্ট।
বিভিন্ন কারনে ঔষধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ঔষধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
যেসব পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া সবচেয়ে বেশি দেখা যায় তা হলো- বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথা এবং পেট ফাঁপা। অন্যান্য যেসব পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া কম দেখা যায় তা হলো ডায়রিয়া, ক্ষুধামন্দা, পেট ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি, কানে ভোঁ ভোঁ করা, ঝিমুনি
Urox সিরাপ এর দাম
Urox সিরাপ প্রতি পিসের দামঃ৭৫.০০ টাকা
সাবধান !!
অ্যান্টিবায়োটিক সতর্কতা
শুধুমাত্র বি,এম,ডি,সি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ ও প্রেসক্রিপশন মোতাবেক অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন, ব্যাবহার অথবা বিক্রি করতে হবে। রেজিস্টার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন মোতাবেক অ্যান্টিবায়োটিকের সম্পূর্ণ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে এবং নির্দেশিত মাত্রার ঔষধ, নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত সেবন করতে হবে।
Tag :- Urox সিরাপ এর কাজ কি | Urox খাওয়ার নিয়ম | Urox সিরাপ এর দাম