Uroxime সিরাপ এর কাজ কি | ইউরোক্সিম খাওয়ার নিয়ম | Uroxime সিরাপ এর দাম

Uroxime সিরাপ এর কাজ কি | ইউরোক্সিম খাওয়ার নিয়ম | Uroxime সিরাপ এর দাম
Education Master
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

Uroxime সিরাপ এর কাজ কি | ইউরোক্সিম খাওয়ার নিয়ম | Uroxime সিরাপ এর দাম 

Uroxime সিরাপ এর কাজ কি | ইউরোক্সিম খাওয়ার নিয়ম | Uroxime সিরাপ এর দাম


আসছালামু আলাইকুম সম্মানিত পাঠকবৃন্দ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইটে স্বাগতম। প্রিয় পাঠক আসা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। বন্ধুরা বর্তমান সময়ে আমরা যে কোন তথ্যের জন্য গুগলে সার্চ করে থাকি। তাই ভিবিন্ন মেডিসিনের তথ্য জানার জন্য আমাদের গুগলের সাহায্য নিতে হয়। তাই তোমাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার মেডিসিনের তথ্য, মেডিসিনের দাম ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।


প্রিয় পাঠক আজকে আমরা তোমাদের  Uroxime সিরাপ এর কাজ কি - Uroxime সিরাপ এর ব্যবহার - Uroxime সিরাপ দাম  এই পোস্টে আলোচনা করবো। আপনি যদি Uroxime সিরাপ এর কাজ কি - Uroxime সিরাপ এর ব্যবহার - Uroxime সিরাপ দাম জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। তাহলে চলুন দেখে নেই Uroxime সিরাপ এর কাজ কি - Uroxime সিরাপ এর ব্যবহার - Uroxime সিরাপ দাম

Uroxime সিরাপ এর কাজ কি 

Uroxime সিরাপ নাক, কান, গলার বিভিন্ন সংক্রমণ ও প্রদাহে, বৃক্ক, মুত্রনালি এবং মূত্রথলীর সংক্রমণ, গনোকক্কাল ইউরেথ্রাইটিস, এবং লাইম ডিজিজ

ইউরোক্সিম খাওয়ার নিয়ম 

Uroxime সিরাপ ট্যাবলেট / সাসপেনসন- অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তবয়স্ক (১৩ বছর এবং তার ঊর্ধে-

ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন একিউট ব্যাকটেরিয়াল ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিস: ২৫০মিগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন

ক্রণিক ব্রংকাইটিস-এর একিউট ব্যাকটেরিয়াল এক্সাসারবেশন: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার,সময়সীমা ১০ দিন একিউট ব্রংকাইটিস-এর মাধ্যমিক ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন

• ত্বক এবং ত্বকের গঠনে অজটিল সংক্রমণ: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন

মূত্রনালীর অজটিল সংক্রমণ: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার,সময়সীমা ৭-১০ দিন অজটিল গনোরিয়া: ১০০০ মিঃগ্রাঃ, একক মাত্রা কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়া: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন এমডিআর টাইফয়েড ফিভার: ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২বার, সময়সীমা ১০-১৪ দিন লাইম রোগের প্রারম্ভিক অবস্থা: ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২বার, সময়সীমা ২০ দিন


শিশু রোগীদের ক্ষেত্রে (৩ মাস থেকে ১২ বছরের)-• ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস: ২০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন

একিউট মধ্যকর্ণের প্রদাহ: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২বার, সময়সীমা ১০ দিন একিউট ব্যাকটেরিয়াল ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিস: ৩০মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন

• ইমপেটিগো: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার,

সময়সীমা ১০ দিন

ইঞ্জেকশন-পূর্ণবয়স্ক: ৭৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ৩ বার মাংশপেশী বা

শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। গুরুতর ধরনের সংক্রমণে মাত্রা

১.৫ গ্রাম দিনে ৩ বার (শিরাপথে) পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। প্রয়োজন হলে দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা ৩ থেকে ৬গ্রাম ৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় দেয়া যেতে পারে।

শিশু (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ৩০-১০০ মিঃগ্রাঃ, ৩-৪টি সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। অধিকাংশ সংক্রমণের ক্ষেত্রে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য দৈনিক ৬০মিঃগ্রাঃপর্যাপ্ত।

নিওনেট: শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ৩০-১০০ মিঃগ্রাঃ, ২-৩ টি সমবিভক্ত মাত্রায়।

সার্জিকাল প্রোফাইল্যাক্সিস: এ্যানেসথেসিয়ার শুরুতে শিরাপথে ১.৫ গ্রাম এর একটি একক মাত্রা: অতি

ঝুঁকি পূর্ণস্ত্রোপচারে ৭৫০ মিঃগ্রাঃ ইনজেকশনের ৩টি মাত্রা প্রতি ৮ ঘন্টা পর পর মাংশপেশী বা শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে।

• নিউমোনিয়া: ধারাবাহিক চিকিৎসা হিসাবে ১.৫ গ্রাম দিনে ২ বার শিরাপথে ২-৩ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে, অতঃপর ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার ৭-১০ দিন মুখে সেবন করতে হবে। ক্রণিক ব্রংকাইটিসের তীব্র সংক্রমণ: ধারাবাহিক চিকিৎসা হিসাবে ৭৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার মাংশপেশী বা শিরাপথে ২-৩ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে, অতঃপর ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার ৫-১০ দিন মুখে সেবন করতে হবে। (ইনজেকশন ও মুখে সেবন উভয় ক্ষেত্রেই চিকিৎসার সময়কাল সংক্রমণের তীব্রতা এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভরশীল)।

মেনিনজাইটিস:

• পূর্ণবয়স্ক: ৩ গ্রাম দিনে ৩ বার শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে।

• শিশু: (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ২০০-২৪০ মিঃগ্রাঃ, প্রতিদিন, শিরাপথে 0-8টি সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। ৩ দিন পর বা অবস্থার উন্নতি হলে মাত্রা শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১০০ মিঃগ্রাঃ এ কমিয়ে আনতে হবে।

গনোরিয়া: পূর্ণবয়স্ক: ১.৫ গ্রামের একটি একক মাত্রা (৭৫০ মিঃগ্রাঃ এর ২ টি ইঞ্জেকশন ২টি ভিন্ন মাংসপেশীর মাধ্যমে অর্থাৎ উভয় নিতম্বে প্রদান করতে হবে)।

অস্থি এবং অস্থিসন্ধির সংক্রমণ:নিওনেট: প্রাথমিকভাবে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১০০ মিঃগ্রাঃ, পরবর্তীতে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ৫০ মিঃগ্রাঃ এ কমিয়ে আনতে হবে।

পূর্ণবয়স্ক : ১.৫ গ্রাম দিনে ৪ বার শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। শিশু: (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১৫০ মিঃগ্রাঃ, প্রতিদিন (পূর্ণবয়স্কদের সর্বোচ্চ মাত্রার বেশী দেয়া যাবে না), ৮ ঘন্টা পরপর সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। বিভিন্ন কারনে ঔষধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে।

ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ঔষধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সকল ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে. যাইহোক, অনেক মানুষের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না বা কেবল ছোটখাট পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে। আপনার ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন যদি এইসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়। এ ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমনঃ

বমি ভাব এবং বমি হতে পারে।

Uroxime সিরাপ এর দাম 

Uroxime সিরাপ ৭০ প্রতি পিসের দামঃ১৯৮.০০ টাকা




সাবধান !!

অ্যান্টিবায়োটিক সতর্কতা

শুধুমাত্র বি,এম,ডি,সি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ ও প্রেসক্রিপশন মোতাবেক অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন, ব্যাবহার অথবা বিক্রি করতে হবে। রেজিস্টার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন মোতাবেক অ্যান্টিবায়োটিকের সম্পূর্ণ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে এবং নির্দেশিত মাত্রার ঔষধ, নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত সেবন করতে হবে










Tag:- Uroxime সিরাপ এর কাজ কি | ইউরোক্সিম খাওয়ার নিয়ম | Uroxime সিরাপ এর দাম 

إرسال تعليق

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.