Alsium 10 এর কাজ কি | Alsium খাওয়ার নিয়ম | Alsium ট্যাবলেট এর দাম
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত পাঠকবৃন্দ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইটে স্বাগতম। প্রিয় পাঠক আসা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। বন্ধুরা বর্তমান সময়ে আমরা যে কোন তথ্যের জন্য গুগলে সার্চ করে থাকি। তাই ভিবিন্ন মেডিসিনের তথ্য জানার জন্য আমাদের গুগলের সাহায্য নিতে হয়। তাই তোমাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার মেডিসিনের তথ্য, মেডিসিনের দাম ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা তোমাদের Alsium ট্যাবলেট এর কাজ কি - Alsium ট্যাবলেট এর খাওয়ার নিয়ম - Alsium ট্যাবলেট দাম এই পোস্টে আলোচনা করবো। আপনি যদি Alsium ট্যাবলেট এর কাজ কি - Alsium ট্যাবলেট এর খাওয়ার নিয়ম - Alsium ট্যাবলেট দাম জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। তাহলে চলুন দেখে নেই Alsium ট্যাবলেট এর কাজ কি - Alsium ট্যাবলেট এর খাওয়ার নিয়ম - Alsium ট্যাবলেট দাম
Alsium 10 এর কাজ কি
Alsium ট্যাবলেট দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, খিটখিটে মেজাজ, অস্থিরতা, মৃূগী রোগ, ভীতি, বিষন্নতা ও ঘুমের বিভিন্ন অসুবিধায় ব্যবহৃত হয়
Alsium খাওয়ার নিয়ম
Alsium ট্যাবলেট সাধারণ মাত্রা: ঔষধের মাত্রা ও চিকিৎসার সময়কাল, নির্দেশনা,
রােগের উপসর্গের তীব্রতা এবং ঔষধে রোেগীর প্রতিক্রিয়ার
উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। চিকিৎসা চলাকালীন রোগীর
মানসিক সতর্কতাবস্থা ও স্নায়ুবিক প্রতিক্রিয়ার সময়ের উপর
সম্ভাব্য প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কে বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করতে হবে।
এক্ষেত্রে মূল বিষয় হলো ঔষধের মাত্রা যতাটা সম্ভব কম রাখা। উদ্বিগ্ন অবস্থার চিকিৎসায়
প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১৫ বছরের উপরের কিশার-কিশোরীদের
ক্ষেত্রেঃ ক্লোবাজাম এর প্রাথমিক মাত্রা দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ।
প্রয়ােজন প্রাথমিক মাত্রা বৃদ্ধি করা যেতে পারে। সাধারণত পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে যেন দৈনিক মাত্রা ৩০ মিঃগ্রাঃ এর উপরে না যায়।
বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রেঃ ঔষধের অধিকতর প্রভাব এবং
বিরূপ প্রতিক্রিয়ার প্রতি অধিক সংবেদনশীলতার কারণে
ঔষধের প্রারস্ভিক মাত্রা কম রেখে ধীরে ধীরে সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে মাত্রা বৃদ্ধি করা যেতে পারে। নিয়ন্ত্রিত মাত্রা হিসাবে দৈনিক ১০-১৫ মিঃগ্রাঃ-ই যথেষ্ট ৩ থেকে ১৫ বছরের শিশুদের ক্ষত্রেঃ ঔষধের অধিকতর প্রভাব এবং বিরূপ প্রতিক্রিয়ার প্রতি অধিক সংবেদনশীলতার কারণে ঔষধের প্রারস্ভিক মাত্রা কম রেখে ধীরে ধীরে সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে মাত্রা বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এক্ষত্রে
ক্লোবাজামের মাত্রা দৈনিক ৫-১০ মিঃগ্রঃ-ই যথেষ্ট। শিশুদের ব্যবহারের জন্য সতর্কতার সাথে নিরাপত্তার মূল্যায়ন ছাড়া বেনজোডায়াজাপিন ব্যবহার করা যাবে না।
মাত্রার মাধ্যমিক সমন্বয়করনঃ উপসর্গের উন্নতি হলে, ঔষধের মাত্রা কমাতে হব। ঔষধ প্রদানের সময়ঃ যদি ঔষ্বধের মাত্রাটি সারাদিনে বিভিন্ন ভাগে গ্রহন করতে হয়, তাহলে সবচাইতে বেশী পরিমাণটি সন্ধ্যায় গ্রহন করতে হবে।
চিকিৎসার সময়সীমাঃ চিকিৎসা যথা সম্ভব সংক্ষিপ্ত হতে হবে। নিয়মিত একটা নির্দিষ্টै সময় পর সর্বোচ্চ চার সপ্তাহের ব্যবধানে, রােগীকে অবশ্যই পুনঃমূল্যায়ন করতে হবে। বিশেষ করে রোগী যখন সম্পূর্ণভাবে উপসর্গ মুক্ত হবে তখন চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয়তা পুনঃমূল্যায়ন করতে হবে। সম্পূর্ণ
চিকিৎসার (উদাহরণস্বরূপ-ধীরে ধীরে কমিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া সহ) সময়সীমা আট থেকে বার সপ্তাহের বেশী হওয়া যাবে না। কিছু ক্ষেত্রে সর্বোচ সময়সীমার চেয়ে বেশী সময় ধরেও চিকিৎসা দরকার হতে পারে; রোগীর অবস্থার উপর ভিত্তি করে
বিশেষজ্ঞের দ্বারা পুনরায় মূল্যায়ন ছাড়া চিকিৎসার সময়সীমা বৃদ্ধি করা যাবে না। দীর্ঘ সময়ব্যাপী চিকিৎসা চালানোর ক্ষেত্রে একটানা ঔষধ গ্রহন থেকে বিরত থাকতে হবে কারন এর ফলে ঔষধের প্রতি নির্ভরতা তৈরি হতে পারে।
চিকিৎসা বন্ধকরনেঃ দীর্ঘদিন ধরে ক্লোবাজাম ব্যবহারের
কালে হঠাৎ করে ওষধ বন্ধ করা যাবে না। এক্ষেত্রে রোগীকে
মেডিক্যাল পর্যবেক্ষণে রেখে ঔষধের মাত্রা ধীরে ধীরে কমাতে হবে অন্যথায় ঔষধ প্রত্যাহারের উপসর্গ দেখা দেবে। একটি অথবা একের অধিক খিচুনি রোধক সহযোগে
মৃগীরােগের চিকিৎসায় প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ১৫ বছরের উপরের কিশোর কিশোরীদের ক্ষেত্রেঃ ঔষধের প্রাথমিক মাত্রা অল্প থেকে শুরু করে (৫-১৫ মিঃগ্রাঃ দৈনিক) প্রয়োজনানুসারে ধীরে ধীরে সর্বোাচ্চ ৮০ মিঃগ্রা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে।
৩ থেকে ১৫ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রেঃ ৫ মিঃগ্রাঃ মাত্রার ঔষধ দ্বারা চিকিৎসা শুরু করার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হয়ে থাকে। নিয়ন্ত্রিত মাত্রা হিসাবে দেহের ওজন অনুযায়ী প্রতি কেজিতে দৈনিক ০.৩ থেকে ১.০ মিঃগ্রাঃ ক্লোবাজামই সাধারনত যথেষ্ট। বিরূপ প্রভাবগুলোর প্রতি উচ্চ সংবেদনশীলতা শিশুদের মধ্যে
উপস্থিত থাকতে পারে এবং সর্তকতার সাথে ক্রমন্বয় ডোজের
মাত্রা বৃদ্ধির প্রয়োজন হতে পারে; বেনজোডিয়াজেপাইন
ব্যবহারের জন্য সর্তকতা অবলম্বন না করে শিশুদের দেয়া উচিত
নয়। উচ্চ সংবেদনশীলতা থেকে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া প্রতিলমক্ষিত হয়,
তাই নিম্ন প্রাথমিক মাত্রা দিয়ে চিকিংসা শুরু করতে হবে এবং পর্যবেক্ষণর সাথে ধীরে ধীরে মাত্রা বৃদ্ধি করতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে সাবধানতার মূল্যায়ন ছাড়া বেনজোডায়াজাপিন ব্যবহার করা যাবে না।
বৃদ্ধ রােগীদের ক্ষেত্রেঃ পার্ন প্রতিক্রিয়ার প্রতি উচ্চ
সংবেদনশীলতা এই ধরনের রোগীদের মধ্যে বেশি দেখা
যায় বিধায় নি মাত্রা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হবে এবং পর্যবেক্ষণের সাথে ধীরে ধীরে মাত্রা বৃদ্ধি করতে হবে। ডােজিং এর সময় ডোেজটি যদি সারাদিন ধরে বিভক্ত থাকে, তবে সন্ধ্যায় বৃহত্তর অংশ নেয়া উচিত। ৩০ মিলি গ্রাম ক্লোবাজামের মাত্র সন্ধ্যায় একক ডোজ হিসেবেও নেয়া যেতে পারে।
চিকিৎসার সময়সীমাঃ একটা নির্দিষ্টি সময় পর নিয়মিত সর্বোচ্চ চার সপ্তাহের ব্যবধানে, রোগীক অবশ্যই পুনরায় পরীক্ষা করতে হবে, তারপর চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয়তা মূল্যায়ন করতে হবে।
চিকিৎসা বন্ধকরনেঃ অনেক দিন যাবৎ র্লাবাজাম ব্যবহারের পরে হঠাং ওমধ বন্ধ করা যাবে না। এক্ষেত্রে মেডিকল পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ঔষধের মাত্রা ধীরে ধীরে কমাতে হবে অন্যথায় খিচুনি হওয়ার বঝুঁকি বৃদ্ধি পায় এবং ঔষধ প্রত্যাহারের অন্যান্য উপসর্গগুলো দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন কারনে ঔষধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ঔষধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
ঝিমুনি, আবসাদ, বিভ্রান্তি ও মাথা ঘোরা। এগুলো সাধারণত চিকিৎসা চলাকালে চলে যায়, বিরল ক্ষেত্রে মুখ শুকনো থাকা, মাথা ব্যথা, অতিসংবোদনশীলতা ও শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।
Alsium ট্যাবলেট এর দাম
Alsium ট্যাবলেট প্রতি পিসের দাম: টাকা
Tag:-Alsium 10 এর কাজ কি | Alsium খাওয়ার নিয়ম | Alsium ট্যাবলেট এর দাম