Anamol সিরাপ এর কাজ কি | Anamol খাওয়ার নিয়ম | Anamol সিরাপ এর দাম
আসছালামু আলাইকুম সম্মানিত পাঠকবৃন্দ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইটে স্বাগতম। প্রিয় পাঠক আসা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। বন্ধুরা বর্তমান সময়ে আমরা যে কোন তথ্যের জন্য গুগলে সার্চ করে থাকি। তাই ভিবিন্ন মেডিসিনের তথ্য জানার জন্য আমাদের গুগলের সাহায্য নিতে হয়। তাই তোমাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার মেডিসিনের তথ্য, মেডিসিনের দাম ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা তোমাদের Anamol সিরাপ এর কাজ কি - Anamol সিরাপ এর খাওয়ার নিয়ম - Anamol সিরাপ এর দাম এই পোস্টে আলোচনা করবো। আপনি যদি Anamol সিরাপ এর কাজ কি - Anamol সিরাপ এর খাওয়ার নিয়ম - Anamol সিরাপ জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। তাহলে চলুন দেখে নেই Anamol সিরাপ এর কাজ কি - Anamol সিরাপ এর খাওয়ার নিয়ম - Anamol সিরাপ দাম।
Anamol সিরাপ এর কাজ কি
Anamol সিরাপ জ্বর , সর্দিজ্বর এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা । মাথাব্যথা , দাঁত ব্যথা , কানের ব্যথা , শরীর ব্যথা , স্নায়ু প্রদাহ জনিত ব্যথা , ঋতুস্রাব জনিত ব্যথা এবং মচে যাওয়ার ব্যথা । অন্ত্রে ব্যথা , কোমরে ব্যথা , অস্ত্রোপচার পরবর্তী ব্যথা , প্রসব - পরবর্তী ব্যথা , ক্যান্সার জনিত দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা , প্রদাহ জনিত ব্যথা ও শিশুদের টিকা দেবার পরের জ্বর ও ব্যথা । বাত ও অষ্টিওআর্থ্রাইটিস- এর দরুণ সৃষ্ট ব্যথা ও অস্থিসংযোগ সমূহের অনমনীয়তা ।
Anamol খাওয়ার নিয়ম
Anamol সিরাপ : প্রাপ্ত বয়স্ক : ১-২ টি ট্যাবলেট ৪-৬ ঘন্টা পর পর দিনে সর্বোচ্চ ৮ টি ট্যাবলেট ।
শিশু ( ৬-১২ বছর ) : আধা থেকে ১ টি দিনে ৩-৪ বার । সিরাপ এবং সাসপেনশন : শিশু ( ৩ মাসের নীচে ) : ১০ মি.গ্রা . হিসাবে ( জন্ডিস থাকলে ৫ মি.গ্রা . হিসাবে ) দিনে ৩-৪ বার ।
৩ মাস - ১ বছরের নীচে : ১/২ থেকে ১ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার ।
১-৫ বছর : ১-২ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার । ৬-১২ বছর : ২-৪ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার ।
প্রাপ্তবয়স্ক : ৪-৮ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার । এক্স আর ট্যাবলেট : ২ টি করে ট্যাবলেট দিনে ৩ বার । সাপোজিটরি : ৩ মাস- ১ বছরের নীচে : ৬০-১২০ মি.গ্রা . দিনে ৪ বার ।
১-৫ বছর : ১২৫-২৫০ মি.গ্রা . দিনে ৪ বার । ৬-১২ বছর বয়সের শিশুদের জন্য : ২৫০-৫০০ মি.গ্রা . দিনে ৪ বার । প্রাপ্ত বয়স্ক ও ১২ বছরের বেশী বয়সের শিশুদের জন্য : ০.৫-১ গ্রাম দিনে ৪ বার ।
পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ : শিশু : ৩ মাস বয়স পর্যন্ত : ০.৫ মি.লি. ( ৪০ মি.গ্রা . ) , দিনে ৪ বার ।
৪-১১ মাস বয়স পর্যন্ত : ১ মি.লি. ( ৮০ মি.গ্রা . ) , দিনে ৪ বার । ১-২ বছর বয়স পর্যন্ত : ১.৫ মি.লি. ( ১২০ মি.গ্রা . ) , দিনে ৪ বার ।
ট্যাবলেট : প্রাপ্ত বয়স্ক : ১-২ টি ট্যাবলেট ৪-৬ ঘন্টা পর পর দিনে সর্বোচ্চ ৮ টি ট্যাবলেট ।
শিশু ( ৬-১২ বছর ) : আধা থেকে ১ টি দিনে ৩-৪ বার । সিরাপ এবং সাসপেনশন : শিশু ( ৩ মাসের নীচে ) : ১০ মি.গ্রা . হিসাবে ( জন্ডিস থাকলে ৫ মি.গ্রা . হিসাবে ) দিনে ৩-৪ বার ।
৩ মাস - ১ বছরের নীচে : ১/২ থেকে ১ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার । ১-৫ বছর : ১-২ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার । ৬-১২ বছর : ২-৪ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার ।
প্রাপ্তবয়স্ক : ৪-৮ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার । এক্স আর ট্যাবলেট : ২ টি করে ট্যাবলেট দিনে ৩ বার । সাপোজিটরি : ৩ মাস- ১ বছরের নীচে : ৬০-১২০ মি.গ্রা . দিনে ৪ বার ।
১-৫ বছর : ১২৫-২৫০ মি.গ্রা . দিনে ৪ বার ।
৬-১২ বছর বয়সের শিশুদের জন্য : ২৫০-৫০০ মি.গ্রা . দিনে ৪ বার ।
প্রাপ্ত বয়স্ক ও ১২ বছরের বেশী বয়সের শিশুদের জন্য : ০.৫-১ গ্রাম দিনে ৪ বার ।
পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ : শিশু ৩ মাস বয়স পর্যন্ত : ০.৫ মি.লি. ( ৪০ মি.গ্রা . ) , দিনে ৪ বার ।
৪-১১ মাস বয়স পর্যন্ত : ১ মি.লি. ( ৮০ মি.গ্রা . ) , দিনে ৪ বার ।
১-২ বছর বয়স পর্যন্ত : ১.৫ মি.লি. ( ১২০ মি.গ্রা . ) , দিনে ৪ বার । বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে । ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ সেবন করুন।